1. abrajib1980@gmail.com : মো: আবুল বাশার রাজীব : মো: আবুল বাশার রাজীব
  2. abrajib1980@yahoo.com : মো: আবুল বাশার : মো: আবুল বাশার
  3. farhana.boby87@icloud.com : Farhana Boby : Farhana Boby
  4. mdforhad121212@yahoo.com : মোহাম্মদ ফরহাদ : মোহাম্মদ ফরহাদ
  5. shanto.hasan000@gmail.com : রাকিবুল হাসান শান্ত : রাকিবুল হাসান শান্ত
  6. masum.shikder@icloud.com : Masum Shikder : Masum Shikder
  7. shikder81@gmail.com : Masum shikder : Masum Shikder
  8. riyadabc@gmail.com : Muhibul Haque :

সতর্ক না হলে ওমিক্রন ঠেকানো অসম্ভব : স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • Update Time : সোমবার, ১৩ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ২৬০ Time View

ওয়েব ডেস্ক: করোনার দক্ষিণ আফ্রিকান ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন নিয়ে যদি সবাই নিজ থেকে সতর্ক না হই, তাহলে এটিকে ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব নয় বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী জাহিদ মালেক। তিনি বলেছেন, আমাদের প্রস্তুতি রয়েছে, কিন্তু ওমিক্রনে আক্রান্ত দেশগুলোতে প্রতিনিয়ত লোকজন আসা যাওয়া করছে।

সোমবার (১৩ ডিসেম্বর) দুপুরে রাজধানীর হোটেল ইন্টারকন্টিনেন্টালে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার স্পেশাল ইনিশিয়েটিভ ফর মেন্টাল হেলথ বিষয়ক এক অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ কথা বলেন।

মন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের নারী ক্রিকেট দল জিম্বাবুয়েতে গিয়েছিল, সেখান থেকে আসার পর তাদেরকে কোয়ারেন্টাইনে রাখা হয়েছিল। তারপর পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে দুজনের দেহে ওমিক্রন পেয়েছি। তারা উভয়েই সুস্থ আছে। এখন পর্যন্ত তাদের মাধ্যমে অন্য কারো দেহে ওমিক্রন ছড়ায়নি।

তিনি বলেন, আমাদেরকে অবশ্যই এ বিষয়টি নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ হলো আমাদের দেশের অনেক মানুষ বিদেশে আসা-যাওয়া করছে। ওমিক্রন ছড়িয়ে পড়া ইউরোপ, আমেরিকাসহ মধ্যপ্রাচ্যের বিভিন্ন দেশ থেকে প্রতিদিনই অসংখ্য মানুষ আমাদের দেশে আসছে। কাজেই আমরা যদি নিজেরা সতর্ক না হই, তাহলে ওমিক্রন ঠেকিয়ে রাখা খুবই কঠিন।

জাহিদ মালেক বলেন, আমাদের পর্যাপ্ত প্রস্তুতি রয়েছে। করোনা হাসপাতাল যেগুলো ছিল, সেগুলোকে যেভাবে আমরা প্রস্তুত করেছিলাম, সেগুলো সে অবস্থাতেই আছে। বরং ওমিক্রন মোকাবিলায় হাসপাতালগুলোকে আপগ্রেড করা হচ্ছে।

তিনি আরও বলেন, আমাদের টিকা নিয়ে কোনো শঙ্কা নেই। ৩০ কোটি ডোজ টিকা এরইমধ্যে সংগ্রহ করার বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। ৪ কোটি ডোজ এখনো মজুদ আছে।

বুস্টার ডোজ প্রসঙ্গে মন্ত্রী বলেন, আমরা বুস্টার ডোজের বিষয়ে কাজকর্ম করছি। ষাটোর্ধ্ব ও ফ্রন্টলাইনারদের বুস্টার ডোজ দেওয়ার বিষয়ে আমাদের পরিকল্পনা রয়েছে। আগামী ৭ থেকে ১০ দিনের মধ্যেই বুস্টার ডোজ দেওয়া শুরু হবে। বুস্টার শুরুর আগে আমাদের সংখ্যাটি নির্ধারণ করতে হবে। এছাড়াও আরো কিছু কাজকর্ম আছে। এই মুহূর্তে আমরা সুরক্ষা অ্যাপটিকে আপগ্রেডের কাজ করছি।

অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্য শিক্ষা অধিদফতরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. এএইচএম এনায়েত হোসেনের সভাপতিত্বে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার বাংলাদেশ প্রতিনিধি ডা. বার্ন জং রানা, জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের পরিচালক অধ্যাপক ডা. বিধান রঞ্জন রায় পোদ্দার, স্বাস্থ্য অধিদফতরের লাইন ডিরেক্টর অধ্যাপক ডা. রোবেদ আমিন প্রমুখ।

Please Share This Post in Your Social Media

এই ক্যাটাগরির আরো নিউজ দেখুন..